Manusher Ghorbari is situated in Chatra gram, a remote (yet accessible by metal road) village in Lavpur Block of Birbhum District. It can be reached by bus/toto/car from the nearest railway station Prantik (around 17 km) or Bolpur (around 21 km).     Direction    

Manusher Ghorbari is situated in Chatra gram, a remote (yet accessible by metal road) village in Lavpur Block of Birbhum District. It can be reached by bus/toto/car from the nearest railway station Prantik (around 17 km) or Bolpur (around 21 km).

Rooms with Life

Manusher Ghorbari is not just a weekend destination. Here one may experience a unique way of living life. Being inspired by Atin Bandopadhyay's four-part tetralogy on Partition (Nilkantha Pakhir Khonje,"Manusher Ghorbari" Aloukik Jalajan and Ishwarer Bagan), Aniket, named his dream project upon its second part.

    View    

To go out with the setting sun on serene is to truly embrace your solitude.
To go out with the setting sun on serene is to truly embrace your solitude.

Access to exclusive privileges

The city life, its pollution, skyscrapers, malls and roads are hardly 200 yrs old. We all have come from a riverside hamlet, a mountain cave or a tree trunk house in a forest. We all have a deep rooted relationship with this nature, water, blue sky, trees, which we miss in our day to day life. Come to Manusher Ghorbari to nurture that forgotten relationship. Float on a boat, sit with the fishing rod opposite to a sitting kingfisher with the same intention, go back to the days when people used to sit together around a fire and wait for the game to be prepared. We have exclusive barbecue place. Or try to test ur bullseye abilities, or simply sit on the tree house with a cup of tea. You can go around the 15 bigha area of garden and cultivation. Yes, to rejuvenate yourself, come to Manusher Ghorbari.

    View    



Some of our enchanting activities come when you are on vacation

Some of our enchanting activities come when you are on vacation

Garur Gari

Garur Gari

Shooting

Shooting

Bonfire

Bonfire

Picnic

Picnic

Boating

Boating

মানুষের ঘরবাড়ি ……. যে জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের, মানুষের সাথে তার এইখানে দেখা।

Vault in heaven

 

What Our Guests Say


আমাদের গাড়িটা তখন চাতরা ছাড়িয়েছে, গন্তব্য ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। এক ভদ্রলোক বাইক চালিয়ে আসছিলেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘মানুষের ঘরবাড়ি’টা কোথায় বলতে পারেন? তিনি তো অবাক, এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখছেন, আশেপাশের বাড়িগুলো তাহলে কাদের? তারপরে তিনি নিজেই বললেন, কলকাতার থেকে যে সিনেমার ভদ্রলোক এখানে এসে, বাড়ি বানিয়েছেন সেটা? তারপরে রাস্তা দেখিয়ে দিলেন। আমরাও অল্পক্ষণের মধ্যেই পৌঁছে গেলাম অনিকেতদা আর সাহানাদির আস্তানা- ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। এমনিতে আমরা হোম স্টে’ তে থাকতে পছন্দই করি, কোথাও বেড়াতে গেলে, কিন্তু এটা তো হোম স্টে নয়, নিজের বাড়ি। অনিকেত চট্টোপাধ্যায় এবং সাহানাদির আতিথেয়তায়, তা যেন আমাদের নিজেদের বাড়িই হয়ে উঠেছিল। এখানে আসতে হবে শুধু সবুজ দেখার জন্য, গাছ চেনার জন্য আর অবশ্যই খাওয়ার জন্য। প্রথমেই আঁখি গুড় আর লেবুর শরবৎ দিয়ে অভ্যর্থনা। তারপরে দুপুরের খাবার। ঐ খানেই উৎপাদিত চালের ঘি-ভাত পুকুর থেকে ধরা মাছ, গাছ থেকে পাড়া মোচার ঘণ্ট আরো কত কী! তারপর অনিকেতদা আমাদের থাকার জায়গা, মাটির দো-তলা বাড়ি দেখিয়ে দিলেন। ওপরে খড়ের ছাউনি। বারান্দায় পেঁয়াজ ঝুলছে। তারপরে একটু বিশ্রাম নিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়লাম, ফুল্লরার মন্দির আর বাসুলীর মন্দির। সঙ্গে রামী চণ্ডীদাসের মন্দির এবং পুকুরঘাট। ফিরে এসেই মুড়ি সিঙ্গারা। অনেক গল্প গুজব আড্ডা, অনিকেতদা আর সাহানাদির সঙ্গে। তারপরেরই রাতের খাবার, হাঁসের ডিমের কষা, কাঁচকলার কোফতা আরো নানান পদ। আমাদের তখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। ওদিকে অম্লান বদনে অনিকেতদা বলে যাচ্ছে, এই পায়েসটা না খেলে জাতীয় অপরাধ হবে- ধরনের কথাবার্তা। পরের দিন সকালে, প্রথমে পুরো পনেরো বিঘা ঘুরে ঘুরে, গাছ চেনা, তারপরে পরোটা আলুর দম দিয়ে প্রাতঃরাশ। সকালে খেজুড়ের রস আনিয়ে দিয়েছিলেন অনিকেতদা। খেজুড়ের গুড় সহযোগে পরোটা খেয়ে আমরা টোটো নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম, তারাশংকরের বাড়ি, হাঁসুলিবাক দেখতে। ফিরে এসে দুপুরের খাওয়া, মাংস, মোচার ঘণ্ট, বাটা মাছ ভাজা সহ আরো অন্তত চারটে পদ দিয়ে দুপুরের খাবার। খেতে খেতেই অনিকেতদা বললেন, আজ সন্ধ্যাতে টিফিন নেই, তার বদলে বারবিকিউ। নিজে হাতে, বারবিকিউয়ের চিকেন এবং মাছ রেডি করে, আমাদের জন্য সাজিয়ে দিলেন অনিকেতদা নিজেই। সঙ্গে নিজের হাতে বানানো ওয়াইন। আমার পেটের অবস্থা তখন এতোটাই ভর্তি, যে সূচ অবধি গলার জায়গা নেই, ওদিকে অম্লান বদনে সাহানাদি আর অনিকেতদা বলে যাচ্ছেন, রাতে গোবিন্দ ভোগ চালের ফেনা ভাত না খেলে, বিরাট অন্যায় হবে। আমি না পারছি ছাড়তে, না পারছি খেতে। পরের দিন লুচি সাদা আলুর তরকারি খেয়ে আমাদের ফেরার পালা। ভুলবো না অনিকেতদা এবং সাহানাদি, মদনদা, বাবুনদাদের এই ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। আমার মেয়ে অবশ্যই ভুলবে না আঁটিকে, খরগোশদের। নিশ্চিত যাবো আবার, সুযোগ হলেই। আপনিও/ আপনারাও ঘুরে আসুন ‘মানুষের ঘরবাড়ি’।


Suman Sengupta

What Our Guests Say


আমাদের গাড়িটা তখন চাতরা ছাড়িয়েছে, গন্তব্য ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। এক ভদ্রলোক বাইক চালিয়ে আসছিলেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘মানুষের ঘরবাড়ি’টা কোথায় বলতে পারেন? তিনি তো অবাক, এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখছেন, আশেপাশের বাড়িগুলো তাহলে কাদের? তারপরে তিনি নিজেই বললেন, কলকাতার থেকে যে সিনেমার ভদ্রলোক এখানে এসে, বাড়ি বানিয়েছেন সেটা? তারপরে রাস্তা দেখিয়ে দিলেন। আমরাও অল্পক্ষণের মধ্যেই পৌঁছে গেলাম অনিকেতদা আর সাহানাদির আস্তানা- ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। এমনিতে আমরা হোম স্টে’ তে থাকতে পছন্দই করি, কোথাও বেড়াতে গেলে, কিন্তু এটা তো হোম স্টে নয়, নিজের বাড়ি। অনিকেত চট্টোপাধ্যায় এবং সাহানাদির আতিথেয়তায়, তা যেন আমাদের নিজেদের বাড়িই হয়ে উঠেছিল। এখানে আসতে হবে শুধু সবুজ দেখার জন্য, গাছ চেনার জন্য আর অবশ্যই খাওয়ার জন্য। প্রথমেই আঁখি গুড় আর লেবুর শরবৎ দিয়ে অভ্যর্থনা। তারপরে দুপুরের খাবার। ঐ খানেই উৎপাদিত চালের ঘি-ভাত পুকুর থেকে ধরা মাছ, গাছ থেকে পাড়া মোচার ঘণ্ট আরো কত কী! তারপর অনিকেতদা আমাদের থাকার জায়গা, মাটির দো-তলা বাড়ি দেখিয়ে দিলেন। ওপরে খড়ের ছাউনি। বারান্দায় পেঁয়াজ ঝুলছে। তারপরে একটু বিশ্রাম নিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়লাম, ফুল্লরার মন্দির আর বাসুলীর মন্দির। সঙ্গে রামী চণ্ডীদাসের মন্দির এবং পুকুরঘাট। ফিরে এসেই মুড়ি সিঙ্গারা। অনেক গল্প গুজব আড্ডা, অনিকেতদা আর সাহানাদির সঙ্গে। তারপরেরই রাতের খাবার, হাঁসের ডিমের কষা, কাঁচকলার কোফতা আরো নানান পদ। আমাদের তখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। ওদিকে অম্লান বদনে অনিকেতদা বলে যাচ্ছে, এই পায়েসটা না খেলে জাতীয় অপরাধ হবে- ধরনের কথাবার্তা। পরের দিন সকালে, প্রথমে পুরো পনেরো বিঘা ঘুরে ঘুরে, গাছ চেনা, তারপরে পরোটা আলুর দম দিয়ে প্রাতঃরাশ। সকালে খেজুড়ের রস আনিয়ে দিয়েছিলেন অনিকেতদা। খেজুড়ের গুড় সহযোগে পরোটা খেয়ে আমরা টোটো নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম, তারাশংকরের বাড়ি, হাঁসুলিবাক দেখতে। ফিরে এসে দুপুরের খাওয়া, মাংস, মোচার ঘণ্ট, বাটা মাছ ভাজা সহ আরো অন্তত চারটে পদ দিয়ে দুপুরের খাবার। খেতে খেতেই অনিকেতদা বললেন, আজ সন্ধ্যাতে টিফিন নেই, তার বদলে বারবিকিউ। নিজে হাতে, বারবিকিউয়ের চিকেন এবং মাছ রেডি করে, আমাদের জন্য সাজিয়ে দিলেন অনিকেতদা নিজেই। সঙ্গে নিজের হাতে বানানো ওয়াইন। আমার পেটের অবস্থা তখন এতোটাই ভর্তি, যে সূচ অবধি গলার জায়গা নেই, ওদিকে অম্লান বদনে সাহানাদি আর অনিকেতদা বলে যাচ্ছেন, রাতে গোবিন্দ ভোগ চালের ফেনা ভাত না খেলে, বিরাট অন্যায় হবে। আমি না পারছি ছাড়তে, না পারছি খেতে। পরের দিন লুচি সাদা আলুর তরকারি খেয়ে আমাদের ফেরার পালা। ভুলবো না অনিকেতদা এবং সাহানাদি, মদনদা, বাবুনদাদের এই ‘মানুষের ঘরবাড়ি’। আমার মেয়ে অবশ্যই ভুলবে না আঁটিকে, খরগোশদের। নিশ্চিত যাবো আবার, সুযোগ হলেই। আপনিও/ আপনারাও ঘুরে আসুন ‘মানুষের ঘরবাড়ি’।


Suman Sengupta

What Our Guests Say


“আর সবই রিসর্ট, শুধু এইটে হোম স্টে। আর সব ট্যুরিস্টের, শুধু এইটে মানুষের। অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসের মতই অনিকেত-সাহানা'র 'মানুষের ঘরবাড়ি'। একটি মাটির বাড়িতে একতলা দোতলা মিলিয়ে চারজন, একটি পাকাবাড়িতে একটি এসি সমেত ঘরে দু'জন এবং একটি বেশ ভালো, ডিল্যুক্স এসি লাগানো ঘরে দু'জন ভিআইপি বা সায়েব-সুবোর থাকার ব্যবস্থা আছে। সব ঘরে চমৎকার বাথরুম এবং অতিরিক্ত একটি ১২-১৪ বছরের মানুষও থাকতে পারবেন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ৮ জন প্রাপ্তবয়স্কদের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এদের প্রাপ্তমনস্কও হওয়া বাধ্যতামূলক। একসাথে খাওয়ার ব্যবস্থা। আপনাদের অভ্যর্থনায় এবং দেখভাল করতে সদাই তৎপর অনিকেতের টীম। মালতী, বাবন, মদন আর বালিকার সঙ্গে জার্মান শেফার্ড আঁটি - লক্ষ্মী মেয়ে, অতিথি বৎসলা। মানুষের ঘরবাড়িতে আঁটি ছাড়া অন্যান্য না-মানুষেরা হলেন যথাক্রমে গরু, খরগোশ, বক, হাঁস, পানকৌড়ি, মুরগী, মাছরাঙা, বেনে বৌ, কোকিল, ঘুঘু, এবং এক ঝাঁক ঝগরুটে ছাতারে। সমস্ত রকমের তরকারি শাক, ফলগাছ, রকমারি ফুলগাছ ও শস্যের ক্ষেত এবং একটি আশশেওড়া গাছ সমেত খানিকটা জঙ্গল। এখান বেড়াতে এলে ফিরে যেতে ইচ্ছে করবে না।


Abhijit Chakrabarti

What Our Guests Say


“আর সবই রিসর্ট, শুধু এইটে হোম স্টে। আর সব ট্যুরিস্টের, শুধু এইটে মানুষের। অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসের মতই অনিকেত-সাহানা'র 'মানুষের ঘরবাড়ি'। একটি মাটির বাড়িতে একতলা দোতলা মিলিয়ে চারজন, একটি পাকাবাড়িতে একটি এসি সমেত ঘরে দু'জন এবং একটি বেশ ভালো, ডিল্যুক্স এসি লাগানো ঘরে দু'জন ভিআইপি বা সায়েব-সুবোর থাকার ব্যবস্থা আছে। সব ঘরে চমৎকার বাথরুম এবং অতিরিক্ত একটি ১২-১৪ বছরের মানুষও থাকতে পারবেন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ৮ জন প্রাপ্তবয়স্কদের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এদের প্রাপ্তমনস্কও হওয়া বাধ্যতামূলক। একসাথে খাওয়ার ব্যবস্থা। আপনাদের অভ্যর্থনায় এবং দেখভাল করতে সদাই তৎপর অনিকেতের টীম। মালতী, বাবন, মদন আর বালিকার সঙ্গে জার্মান শেফার্ড আঁটি - লক্ষ্মী মেয়ে, অতিথি বৎসলা। মানুষের ঘরবাড়িতে আঁটি ছাড়া অন্যান্য না-মানুষেরা হলেন যথাক্রমে গরু, খরগোশ, বক, হাঁস, পানকৌড়ি, মুরগী, মাছরাঙা, বেনে বৌ, কোকিল, ঘুঘু, এবং এক ঝাঁক ঝগরুটে ছাতারে। সমস্ত রকমের তরকারি শাক, ফলগাছ, রকমারি ফুলগাছ ও শস্যের ক্ষেত এবং একটি আশশেওড়া গাছ সমেত খানিকটা জঙ্গল। এখান বেড়াতে এলে ফিরে যেতে ইচ্ছে করবে না।


Abhijit Chakrabarti

What Our Guests Say


অনিকেতদা সাহানাদির “মানুষের ঘরবাড়ি” তে গিয়েছিলাম।ফিরে আসছি। কতটা ভাল লেগেছে? কী ভাবে বোঝাবো? আচ্ছা এভাবেই বলি, ফেব্রুয়ারির শেষে আবার বুকিং করেই ফিরেছি……বোঝা গ্যালো…. আর কিয়া ? সে তো এখনই আবার যেতে চাইছে।


Koneenica Banerjee

What Our Guests Say


অনিকেতদা সাহানাদির “মানুষের ঘরবাড়ি” তে গিয়েছিলাম।ফিরে আসছি। কতটা ভাল লেগেছে? কী ভাবে বোঝাবো? আচ্ছা এভাবেই বলি, ফেব্রুয়ারির শেষে আবার বুকিং করেই ফিরেছি……বোঝা গ্যালো…. আর কিয়া ? সে তো এখনই আবার যেতে চাইছে।


Koneenica Banerjee

What Our Guests Say


চারপাশে যত দূর চোখ যায় নিরালায় সবুজ ধান ক্ষেতে পরিবেষ্টিত আনুমানিক ১৮/ ২০ বিঘা জমির ওপর 'মানুষের ঘর বাড়ি'। এটি হোটেল বা রিসোর্ট নয়, নিখাদ ' হোম স্টে '। এক টুকরো ধানি জমি অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে এক বিশাল দিঘি আর শ্যামলিমায় আচ্ছাদিত অতি সাধের, পরম স্নেহমাখা 'মানুষের ঘরবাড়ি' । শহরের শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণে প্রাণ অতিষ্ঠ হয়ে উঠলে, কটা দিন প্রাণ মন জুড়িয়ে, সতেজ হয়ে আসার জন্য সহজেই চলে যাওয়ার সুন্দর গন্তব্য স্থল । বোলপুর বা প্রান্তিক স্টেশন থেকে গাড়িতে ৩৫/ ৪০ মিনিটে পৌঁছে যাওয়া যায় লাভপুর এর কাছে চাতরা গ্রামের মানুষের ঘর বাড়িতে।


Sharmistha Bhattacharya

What Our Guests Say


চারপাশে যত দূর চোখ যায় নিরালায় সবুজ ধান ক্ষেতে পরিবেষ্টিত আনুমানিক ১৮/ ২০ বিঘা জমির ওপর 'মানুষের ঘর বাড়ি'। এটি হোটেল বা রিসোর্ট নয়, নিখাদ ' হোম স্টে '। এক টুকরো ধানি জমি অবলম্বন করে গড়ে উঠেছে এক বিশাল দিঘি আর শ্যামলিমায় আচ্ছাদিত অতি সাধের, পরম স্নেহমাখা 'মানুষের ঘরবাড়ি' । শহরের শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণে প্রাণ অতিষ্ঠ হয়ে উঠলে, কটা দিন প্রাণ মন জুড়িয়ে, সতেজ হয়ে আসার জন্য সহজেই চলে যাওয়ার সুন্দর গন্তব্য স্থল । বোলপুর বা প্রান্তিক স্টেশন থেকে গাড়িতে ৩৫/ ৪০ মিনিটে পৌঁছে যাওয়া যায় লাভপুর এর কাছে চাতরা গ্রামের মানুষের ঘর বাড়িতে।


Sharmistha Bhattacharya

What Our Guests Say


‘মানুষের ঘরবাড়ি’-র মূল ফটক খুলে ভিতরে প্রবেশ করলে ছবিটা আবার অন্যরকম। একটা বেশ বড়োসড় পুকুর, তার চারপাশে অনেকখানি জায়গা জুড়ে ছড়ানো আছে ফলের বাগান, ফুলের গাছ, গোয়াল-ঘরে চারটে গরু, হাঁস-মুরগিদের একসাথেই থাকার একটা জায়গা আর খরগোশদের জন্যে আছে একটা ‘বারো’। এরা ছাড়াও এখানে থাকে এক জার্মান শেফার্ড, যার নাম ‘আঁটি’। এখানে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-জামরুল ইত্যাদি অজস্র ফলের গাছে পাখিদের ওড়াউড়ি আছে, পুকুরের জলে মাছেদের ঘাই মারা আছে, জলের ধারে ওঁত পেতে বসে থাকা বক-সারস-মাছরাঙারা আছে, সর্ষের খেত আছে, সবজির বাগান আছে। আর সেই পরিবেশের মধ্যেই রাখা আছে আমাদের মতো বাইরে থেকে ঘুরতে যাওয়া মানুষদের জন্যে সাজিয়ে রাখা চারটে ঘর, তার মধ্যে একটা আবার মাটির দোতলা বাড়ি।


Kanad Chaudhury

What Our Guests Say


‘মানুষের ঘরবাড়ি’-র মূল ফটক খুলে ভিতরে প্রবেশ করলে ছবিটা আবার অন্যরকম। একটা বেশ বড়োসড় পুকুর, তার চারপাশে অনেকখানি জায়গা জুড়ে ছড়ানো আছে ফলের বাগান, ফুলের গাছ, গোয়াল-ঘরে চারটে গরু, হাঁস-মুরগিদের একসাথেই থাকার একটা জায়গা আর খরগোশদের জন্যে আছে একটা ‘বারো’। এরা ছাড়াও এখানে থাকে এক জার্মান শেফার্ড, যার নাম ‘আঁটি’। এখানে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-জামরুল ইত্যাদি অজস্র ফলের গাছে পাখিদের ওড়াউড়ি আছে, পুকুরের জলে মাছেদের ঘাই মারা আছে, জলের ধারে ওঁত পেতে বসে থাকা বক-সারস-মাছরাঙারা আছে, সর্ষের খেত আছে, সবজির বাগান আছে। আর সেই পরিবেশের মধ্যেই রাখা আছে আমাদের মতো বাইরে থেকে ঘুরতে যাওয়া মানুষদের জন্যে সাজিয়ে রাখা চারটে ঘর, তার মধ্যে একটা আবার মাটির দোতলা বাড়ি।


Kanad Chaudhury

What Our Guests Say


ঢোকার সময় বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পারলাম এ এক অন্য রকম অভিজ্ঞতার সাথে কাটাবো দুটো দিন। শহরের শব্দ, দূষণ আর বানিয়ে-তোলা মানুষের বাইরে। প্রত্যেক বেলার খাবারে বাংলার গ্রামের অবাক করা ঘরোয়া পদ কাঁসার বাসনে সেজে এলো ..আহা মায়াময় সে পরিবেশন। যেন একটা সহজ সরল সিনেমা দেখলাম। পরিচালক অনিকেতদার বানানো ছবি, টানটান বুনোটে এসিস্টেন্ট যোগ্য সহধর্মিণী কলেজের শিক্ষকা সাহানা বৌদি। লাইট,ক্যামেরা, একশান...


Shilpi Mitra

What Our Guests Say


ঢোকার সময় বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পারলাম এ এক অন্য রকম অভিজ্ঞতার সাথে কাটাবো দুটো দিন। শহরের শব্দ, দূষণ আর বানিয়ে-তোলা মানুষের বাইরে। প্রত্যেক বেলার খাবারে বাংলার গ্রামের অবাক করা ঘরোয়া পদ কাঁসার বাসনে সেজে এলো ..আহা মায়াময় সে পরিবেশন। যেন একটা সহজ সরল সিনেমা দেখলাম। পরিচালক অনিকেতদার বানানো ছবি, টানটান বুনোটে এসিস্টেন্ট যোগ্য সহধর্মিণী কলেজের শিক্ষকা সাহানা বৌদি। লাইট,ক্যামেরা, একশান...


Shilpi Mitra

What Our Guests Say


আমি থাকার জায়গা নিয়ে চট করে মুগ্ধ হইনা, এই জীবনে যে কয়টা জায়গায় ঘুরতে গিয়ে থেকেছি, কোনোটাই এভাবে ছুঁয়ে যায়নি। মানুষের ঘরবাড়ি Manusher Ghorbari আমায় মুগ্ধ করেছে, ঋদ্ধ করেছে। Homestay কথাটার সঠিক অর্থ এনারা সযত্নে লালন করে চলেছেন।


Kaushik Chowdhury

What Our Guests Say


আমি থাকার জায়গা নিয়ে চট করে মুগ্ধ হইনা, এই জীবনে যে কয়টা জায়গায় ঘুরতে গিয়ে থেকেছি, কোনোটাই এভাবে ছুঁয়ে যায়নি। মানুষের ঘরবাড়ি Manusher Ghorbari আমায় মুগ্ধ করেছে, ঋদ্ধ করেছে। Homestay কথাটার সঠিক অর্থ এনারা সযত্নে লালন করে চলেছেন।


Kaushik Chowdhury

Manusher Ghorbari… a perfect escape from the hustle bustle of city life.

View

Make your reservation

Rooms